ডোমারে পাটের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছে কিষাণী
সত্যেন্দ্রনাথ রায়, নীলফামারী প্রতিনিধি : নীলফামারীর ডোমারে পাটের সোনালী দিন ফেরাতে পাটের নিরাণী কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কিষানীরা । গত বৎসর কৃষক ভালো দামে পাট বিক্রি করায় এবারে উপজেলা পাটের আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে। গেল বছর মন প্রতি কৃষকের উৎপাদন খরচ দারায় একহাজার টাকা,কিন্তুু বিক্রি করে তিন হতে সারে তিন হাজার টাকা। উপজেলার হরিনচড়া ইউনিয়নের রবি চন্দ্র, বনমালী রায়, নুর ইসলাম, প্রদীপ চন্দ্র রায় সহ শালমারা বন্দরপাড়া সরকারী প্রাঃ বিঃ সাবেক প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায় এর পাট খেতে গিয়ে
দেখাগেছে আগাছা নিরানী কাজে ব্যস্ত সময়পার করছে কিষাণীর দল,কৃষক বনোমালী জানান অল্প খরচে পাট চাষাবাদ করা যায়,পাটের পাটকাঠি উনুনের জালানি হিসে ব্যপক চাহিদা, মহিলা শ্রমিকরা দুইশত টাকা দিন চুক্তি হিসেবে কাজ করছেন, বিশকা, প্রমীলা, যশোদা, ফুলমতি, ফেলানী, ননীবালা।
এক সময় পাটকে সোনালী আঁশ বলা হত এবং রপ্তানি যোগ্য পন্য হিসেবে লন্ডন, ইংল্যান্ড সহ বিভিন্ন দেশে পাট রপ্তানী করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতো এখন তা অতীত।পাটের অতীত সোনালী দিন ফেরাতে ব্যপক ভাবে কাজ করে যাচ্ছে ডোমার উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও কৃষি অফিসার আনিছুজ্জামান, কথা হলে তিনি জানান এবারে উপজেলায় ১৪ শত দশ হেক্টর জমিতে পাটচাষ করা হয়েছে পাটের আবার সোনালী দিন ফিরে পেতে সরকারি ভাবে কৃষক কে পাটচাষে উদ্ভুদ্ধ করন সভা সেমিনার পরিকল্পনা-সহ প্রতিনিয়ত নানা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে ।