শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বদলে গেছে দেশ

0

বিডি২৪ভিউজ ডেস্ক : বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের আজ টানা তেরো বছর পূর্তি হচ্ছে। আর তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসা আওয়ামী লীগ সরকার দেশ পরিচালনায় তৃতীয় বছর পূর্ণ করে চতুর্থ বর্ষে পদার্পণ করবে আগামীকাল ৭ জানুয়ারি। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি সরকার গঠন করে টানা তিন মেয়াদে ১৩ বছর ধরে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আজ ৬ জানুয়ারি পূরণ হলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সরকারের ক্ষমতার টানা ১৩ বছর।

ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ সরকারের একটানা ১৩ বছরে বদলে গেছে বাংলাদেশের চিত্র। ক্ষমতার এই ১৩ বছর ধরেই দেশের মানুষসহ গোটাবিশ্ব দেখছে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সফলতার ক্ষেত্রে রেকর্ডসংখ্যক টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ক্যারিশমেটিক লিডারশিপ। চালকের আসনে থেকে পুরো দেশের পুরো চেহারাই বদলে দিয়েছেন তিনি। সরকারের উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সাফল্যের নিচে ঢাকা পড়ে গেছে অতীতের চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র ও সাম্প্রদায়িক নেতিবাচক রাজনীতির ইতিহাস।

ক্ষমতার এই ১৩ বছরে দেশের মাটিতে কুঁড়েঘর, ছনের ছাউনি কিংবা বিদ্যুতহীন অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশের সেই চিত্র এখন কেবলই ইতিহাস, নিয়েছে জাদুঘরে ঠাঁই। দেশের শতভাগ মানুষের ঘরে এখন বিদ্যুতের রোশনাই, সর্বত্র পাকারাস্তা, পুল-ব্রিজ-কালভার্ট, ফ্লাইওভার, এক্সপ্রেসওয়ে, পদ্মার বুক চিড়ে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল এসবই বর্তমানে বাংলাদেশের বদলে যাওয়ার বাস্তব চিত্র। দেশের এই সত্যিকারের বদলে যাওয়ার প্রধান রূপকারই হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ‘তলাবিহীন ঝুড়ির’ অপবাদকে চ্যালেঞ্জ করে বাংলাদেশ এখন সারাবিশ্বের সামনে উন্নয়নের রোল মডেল। জাতীয়-আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র এবং নানা চড়াই-উতরাই ও অন্ধকারের যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশ আজ উন্নয়ন-সমৃদ্ধির মহাসোপানে। দেশ এগিয়ে চলেছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে।

স্বাধীনতার পর যে দেশটিকে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে কটাক্ষ করা হয়েছিল, সেই বাংলাদেশ আজ গোটাবিশ্বের সামনে এক বিস্ময়ের নাম। যে দলটির নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্থান পায় বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন দেশ হিসেবে, সেই দলটির হাত ধরেই গত তেরো বছরে বিস্ময়কর গতিতে ঘুরে দাঁড়ানো, উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিশ্ব স্বীকৃতি আদায়কারী দেশটির নাম এখন বাংলাদেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া স্বল্পোন্নত বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে থেকে এগিয়ে চলেছে দুর্বার গতিতে।

মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতির কুহেলিকা ছিন্ন করে স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী ও তাদের দোসরদের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র, জঙ্গীবাদ-সন্ত্রাস-ধর্মান্ধ অপশক্তিকে মোকাবেলা করেই বাংলাদেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পতাকাকে উড়িয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে, ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে দেশকে বারবার ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্রকারীরা। এছাড়া বর্তমান সরকারের টানা ক্ষমতার তেরো বছরের মেয়াদে দীর্ঘ একুশ বছর ধরে বুক ফুলিয়ে চলা বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনীদের বিচার, ফাঁসির দ- কার্যকর, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং দ- কার্যকরের মাধ্যমে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে উত্তরণের সাহসী পদক্ষেপেরও সাক্ষী এদেশের মানুষ।

শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্ব আর কৌশলী অবস্থানের কারণেই বাংলাদেশ আজ নবপরিচয়ে পরিচিতি পাচ্ছে। গত ১৩ বছরে বাংলাদেশ উন্নয়ন, অগ্রগতির সকল সূচকে যুগান্তকারী মাইলফলক স্পর্শ করেছে। অর্থনীতি ও আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার সকল দেশকে ছাড়িয়ে সারাবিশে^ অগ্রগতির অভূতপূর্ব স্মারক বহন করছে। প্রাণঘাতী করোনা মহামারীসহ শত প্রতিকূলতার মধ্যেও এগিয়ে যাওয়ার রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবেও দেশকে উন্নয়ন-অগ্রগতির মহীসোপন দিয়ে এগিয়ে নিয়ে গত তেরো বছরে রাজনৈতিকভাবেই শুধু কোণঠাসাই নয়, অস্তিত্বের চরম সঙ্কটের মুখে দাঁড় করিয়েছেন প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নতুন মুখোশ নিয়ে আবির্ভূত হওয়া যুদ্ধাপরাধী-স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত-ঐক্যফ্রন্টের জোটকে। ক্ষমতার টানা এই তেরো বছরে দেশের উন্নয়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন এক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন যে, একাত্তরের পরাজিত পাকিস্তানও এখন বাংলাদেশ হতে চায়। কেননা, প্রধান ১০ সূচকের সবগুলোতেই পরাজিত পাকিস্তান এখন বাংলাদেশ থেকে পিছিয়ে।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা ‘দিন বদলের সনদ রূপকল্প ২০২১’ উপস্থাপন করেন। বাংলাদেশের জনগণ নিরঙ্কুশভাবে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগকে জয়যুক্ত করে। একইভাবে বাংলাদেশের জনগণ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কায় গণরায় প্রদান করে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির চলমান অগ্রযাত্রাকে সমুন্নত রাখে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জনগণের আস্থা, সমর্থন ও সহযোগিতা নিয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা তেরো বছর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ধারাবাহিকভাবে গত ১৩ বছরে বাংলাদেশ অর্থনীতি ও আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার সকল দেশকে ছাড়িয়ে সারাবিশে^ অগ্রগতির অভূতপূর্ব স্মারক বহন করছে। দেশের গণতন্ত্র ও সুশাসনকে করেছে শক্তিশালী। করোনার মতো বৈশি^ক মহামারী নিয়ন্ত্রণ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বিশে^র বুকে আজ বিশেষভাবে অনুকরণীয় রাষ্ট্রের মর্যাদা পেয়েছে বাংলাদেশ। শেখ হাসিনার প্রজ্ঞা, দৃঢ়তা, সাহসিকতা, সততা ও কর্মনিষ্ঠা আজ বিশ^ নন্দিত।

৪০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শত ষড়যন্ত্রের কুহেলিকা ছিন্ন করে কঠোরহস্তে দুর্নীতি-সন্ত্রাস-মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে মানুষকে স্বস্তি এবং বাংলাদেশকে উন্নয়ন-অগ্রগতির মিছিলটি আরও বৃহৎ করতে সক্ষম হয়েছে বর্তমান সরকার। করোনার মধ্যেও নানাক্ষেত্রে রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যেও দারুণ গতিতে আসছে রেমিটেন্স। আগের যে কোন সময়ের তুলনায় এখন রেমিটেন্স প্রবাহ সবচেয়ে বেশি। উপচে পড়ছে রিজার্ভেও। করোনার কারণে বড় বড় অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশও যেখানে প্রবৃদ্ধিতে ধস থামাতে ব্যর্থ হয়েছে, সেক্ষেত্রেও দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ।

তবে ক্ষমতার এই তেরো বছরে সরকারকে অনেক বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এবং অস্তিত্বের সঙ্কটে থাকা রাজপথের বিরোধী দলগুলো সরকারের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার মহাসড়কে বারবার ব্যারিকেড দেয়ার চেষ্টা করেছে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অনেক ষড়যন্ত্রকেই মোকাবেলা করতে হয়েছে ক্ষমতার এই তেরো বছরে। কখনও সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিয়ে উগ্র অন্ধকারের অপশক্তির জ্বালাও-পোড়াও, ধ্বংসাত্মক কর্মকা-, সংখ্যালঘুদের ওপর হামলাসহ দেশকে অস্থিতিশীল করার অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু অতীতের মতো গত ১৩ বছর ধরেই এই অন্ধকারের অপশক্তিকে রাজনৈতিক ও সরকারীভাবে মোকাবেলা করেই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে বর্তমান সরকার।

গত তেরো বছর ধরেই অর্থনীতি, উন্নয়ন-অগ্রগতির চাকাকে সচল রাখা, গত দুই বছর ধরে বিশ্বব্যাপী ঝড়ের মতো আসা করোনা নামক প্রাণঘাতী ভাইরাস থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা, বড় বড় মেগা প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, দলগতভাবে তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠন, বিতর্কিত ও অনুপ্রবেশকারীদের কমিটি থেকে বাদ দেয়া, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করে কোণঠাসা করে রাখা এবং দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণœকারী মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-মেয়রসহ অনেক প্রভাবশালী নেতা ও জনপ্রতিনিধিকে দল থেকে বহিষ্কার করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতার এই টানা তেরো বছরে শুধু দেশেই নয়, সারাবিশ্বের নজর কাড়তে সক্ষম হন।

তেরো বছর ধরেই রাজনীতির মাঠ দখলে রাখলেও বেশ কিছু ঘটনায় সরকারকে বেশ বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে মোকাবেলা করে কোণঠাসা রাখতে সক্ষম হলেও তৃণমূলে দলীয় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা বা কিছু হাইব্রিড নেতার বেফাঁস ও অশালীন মন্তব্য নিয়ে দেশব্যাপী আলোচনার ঝড় থামাতে গলদঘর্ম হতে হয় দলটির নীতিনির্ধারক নেতাদের। বর্তমান মেয়াদের তৃতীয় বর্ষে পদার্পণের আগে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে বিদ্রোহী প্রার্থী দমনে ব্যর্থতা এবং নিজ দলের মধ্যে ভ্রাতৃঘাতী সংঘর্ষের ঘটনাও ছিল আলোচনার বিষয়। এমন বিব্রতকর পরিস্থিতি এবং দেশী-বিদেশী নানা ষড়যন্ত্র দক্ষভাবে মোকাবেলা করেই ক্ষমতার তেরো বছরে পা রাখল ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ।

কোন রাজনৈতিক দলের ক্ষমতায় থেকে স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী (২৫ বছর) এবং সুবর্ণজয়ন্তী (৫০ বছর) পালন করার রেকর্ডও এখন আওয়ামী লীগ সরকারের ঝুলিতে। ১৯৯৬ সালে দীর্ঘ একুশ বছর পর ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ এক সাগর রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী পালন করেছিল বর্ণাঢ্য ও জাঁকজমকভাবে। সেই অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বের বর্ণবাদবিরোধী মানুষের প্রাণপ্রিয় নেতা প্রয়াত নেলসন ম্যান্ডেলা, ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট প্রয়াত ইয়াসির আরাফাত, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সুলেমান ডেমিরেলসহ বিশ্বের অনেক নেতা।

আর ক্ষমতার ১৩ বছরে পদার্পণের আগে ক্ষমতায় থেকেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার এবং বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী পালনের দুর্লভ সুযোগ পায়। করোনা মহামারীর মধ্যেও বছরব্যাপী মুজিববর্ষের নানা কর্মসূচী এবং স্বাধীনতার এবং মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী জমকালো অনুষ্ঠানমালার মাধ্যমে উদযাপন করে ক্ষমতাসীন সরকার।

এ উপলক্ষে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস এবং ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ সার্কভুক্ত পাঁচটি দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানরা এবং বিশ্বের প্রায় সকল বৃহৎ দেশ শুভেচ্ছা বাণী পাঠিয়ে দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির প্রশংসায় ছিলেন পঞ্চমুখ। সর্বশেষ বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। স্বাধীনতা ও বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সারাদেশেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তির মধ্যে একটি অভূতপূর্ব গণজাগরণ সৃষ্টি করতে পেরেছে আওয়ামী লীগ।

আপনি এগুলোও দেখতে পারেন

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশ করা হবে না.