সরকার নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন ও সরবারাহ করে কর্মচারি থেকে কোটিপতি আমিনুল ইসলাম মুরাদ
নিজস্ব প্রতিনিধি : রাজধানীর চকবাজার মধুপুর এবং নিউ রহমানিয়া ট্রান্সপোর্ট এর মালিক আমিনুল ইসলাম মুরাদ (পলিথিন মুরাদ) সে পেশায় ছিলেন এক সময় মধুপুর এবং নিউ রহমানিয়া ট্রান্সপোটের কর্মচারি বিগত ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে সরকার নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন ও সরবারহ করে কেরানীগঞ্জ,ঢাকার চকবাজার ইমামগঞ্জসহ ভিবিন্ন জায়গায় নামে বে নামে সম্পাদের পাহার গড়েছে জার অনুমানিক সম্পাদের মূল্য এক হাজার কোটি টাকার মত বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় তার ট্রান্সপোর্টের মাধ্যমে বরিশাল, রংপুর,খুলনা,যষোর,সাতক্ষীরা,চট্রগ্রাম,রাজশাহী, সিলেটসহ বিভিন্ন জায়গায় ২০০২ সালে সরকার নিষিদ্ধ পলিথিন সরবারহ করে থাকেন।
এমন কি কক্সবাজার ,যশোর,সাতক্ষীরা, কুমিল্লাহ,সিলেট বডার থেকে মাদক এবং অস্ত্র এনে ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্রয় করে থাকেন সারা বাংলাদেশে বিভিন্ন থনার ওসি এবং গনমাধ্যম কর্মী,সোর্সদের কে প্রয় ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা মাসহারা দিয়ে থাকেন বিকাশ নগদ এর মাধ্যমে তার নিজের নাম্বার ও তার ছোট ভাই মামুন, ম্যানেজার আকাশ এই নাম্বার দ্বারা টাকা আদান প্রধান করেন জার স্টেটম্যান্ট উঠালে প্রমান পাওয়া জাবে। ২০২২ সালে দেশের বিভিন্ন থানায় প্রয় দুই কোটি টাকার নিষিদ্ধ পলিথিনের পরিবেশ আইনে ১৫(১)টেবিল ৪(ক)/১৫ (১) এর ৪ (খ) ১৯৯৫ ধারায় মামলা হয়েছে তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় সাতটি মামলা রয়েছে ঢাকার চকবাজার থানার মামলা নং ০৬/২০১৭, ৪১/৩৩০/২০২০ হবিগঞ্জ সায়েস্তাগঞ্জ থানার মামলা নং ০২,১১৭/২০২১ হবিগঞ্জ বাহুবল থানার মামলা নং ১৪ জি আর নং ১১৬/২০২২ সায়েস্তাগঞ্জ থানার মামলা নং ০২ জি আর নং ৯৭ ঢাকার বংশাল মামলা নং ০৪/২০০৯ টাঙ্গাইর মির্জাপুর থানার মামলা নং ০৩/২০১৬ তার ট্রন্সপোর্টের গারির হেলপার ও ড্রেইভার দের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিভিন্ন থানায় ২০ থেকে ২৫ টির বেশি পরিবেশ আইনে মামলা রয়েছে। তার বাসভবন এবং অফিস রুমে রয়েছে টর্চার সেল কোন থানায় তার গাড়ি ধরা পরলে লেবার এবং সোর্স এনে তার সন্ত্রাস বাহিনী দিয়ে তাদের উপারে অত্যাচার চালায়। রাত ্আট্টার পরে ইমামগঞ্জ বিসমিল্লাহ টাওয়ারের সামনে দিয়ে নিরিহ মানুষ জাতায়েত করতে পারে না ।
কারন সরকারি রোড দখল করে রাত ১০ থেকে ২ টা পর্যন্ত একশ থেকে দুইশ টন পলিথিন গাড়িতে লোড করেন। তার ট্রান্সপোর্টে শুধু অবৈধ পলিথিন ছাড়া অন্য কোন মালা মাল বহন করে না। প্রতিদিন প্রয় তার ট্রান্সপোর্ট থেকে দুই কোটি টাকার নিসিদ্ধ পলিথিন দেশের ভিবিন্ন জায়গায় জায়। কোন থানায় গাড়ি আটক হলে পুলিশ টাকায় ম্যনেজ না হলে এমন কি মাসহারা না নিলে তাদের বিরুদ্ধে নামে বে নামে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে মিথ্যা অভিযোগ করে হয়রানী করেন এমন কি তিনি হবিগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার ও সি শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে তার সরকার নিষিদ্ধ পলিথিনের ৪ টি গাড়িরর মামলা দেওয়ায় বৈধ মাল দাবি করে লিখিত অভিযোগ করেন। এ বিষয় হবিগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখার ওসি শফিকুল ইসলামের সাথে মুঠ ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান আমিনুল ইসলাম মুরাদ একজন পরিবেশ আইন বিরুদ্ধো লোক তার ও হেলপার ড্রইভারদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে আমাদের জেলাগোয়েন্দা শাখার সহযোগিতায় হবিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন থানায় মামলা হয়েছ এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন থানায় তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে আমাকে এবং আমার ফোর্সকে বিভিন্ন ভাবে ম্যানেজ করার চেষ্টায় ব্যার্থ হলে আমাদের বিরুদ্ধে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে পুলিশের মানখুন্ন করার জন্য একটি মিথ্যা অভিযোগ করেন। আমরা বিভিন্ন পেপার পএিকার মাধ্যমে জানতে পারি তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ হয়েছে