ডোমারে ইয়াবার বিকল্প ট্রিপটিন দিয়ে নেশা করতে গিয়ে আটক ২
সত্যেন্দ্রনাথ রায়, নীলফামারী প্রতিনিধি: মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর। ডোমারে মাদক বিরোধী অভিযানে মাদক ব্যবসায়ীদের ধরপাকড়ের কারণে ফেনসিডিল সহ অন্যান্য মাদকের সরবরাহ অনেকটাই কমে গেছে। মাদক সরবরাহ কমে যাওয়ায় নেশার বিকল্প খুঁজতে মাদকসেবীরা ছুটছে ওষুধের দোকানে। মাদকসেবী ও কিশোর অপরাধীরা ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন নেশার বিকল্প হিসেবে বেছে নিয়েছে নিষিদ্ধ ঘোষিত ব্যথানাশক, ঘুমের ট্যাবলেট ও সিরাপ।
নীলফামারী ডোমারে সোমবার (১৭ জানুয়ারি) রাত ৭ দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চিকনমাটি ভাদুর স্কুলের পরিত্যক্ত স্কুল ঘরে ইয়াবার বিকল্প ট্রিপটিন ১০ ঘুমের ট্যাবলেট দিয়ে নেশা করতে গিয়ে হাতেনাতে ২ জনকে আটক করে ডোমার থানা পুলিশ। আটক কৃতরা হলেন, ডোমার উপজেলার চিকনমাটি বশোত পাড়ার মোঃ রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ রিয়াদ ইসলাম (২৭) একই এলাকারপূর্ণ পাড়ার মৃত জাহিরুল ইসলামের ছেলে মোঃ সোহেল (২৬), উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জায়িদ ইমরুল মোজাক্কিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে মোঃ রিয়াদ ইসলাম কে একমাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং ৫০ টাকা অর্থদন্ড ও মোঃ সোহেল কে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং ৫০ টাকা অর্থদন্ড প্রদান করে। আসামি দুজনকে মঙ্গলবার নীলফামারী জেল হাজতে পাঠানো হয়। মুঠোফোনে কথাহলে ডোমার থানা অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম ঘটনার বিষয় নিশ্চিত করেন।