সত্যেন্দ্র নাথ রায়, নীলফামারী প্রতিনিধি : নীলফামারীতে বীজ ধান উৎপাদনে ব্যাপক সারা ফেলেছে। জেলার গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ঢোপাডাংগা গ্রামে প্রদর্শনীর মাধ্যমে ধানবীজ উৎপাদন সরজমিনে গিয়ে জানাযায় মৃত,তরনীকান্ত রায় এর ছেলে তপন চন্দ্র রায় ৮৩ শতাংশ জমিনে একুশ সালের এপ্রিল মাসের দিকে আউশ ধান রোপন করেন ৮৫ জাতের বীজ ব্রী-ধান। মোট খরচ পনের হাজার টাকা,সময় মাত্র ৮০হতে ৯০ দিন ,আনুমানিক ফলন হতে পারে ৩৭ মন ধানে পাক ধরেছে দুই একদিনের মধ্যে কেটে ফেলবে,বীজধান সংরক্ষন ও ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রীর সহযোগীতার আশ্বাস দেন এসএএও সেলিম হোসেন।
অনেকই বীজ কেনার জন্য মোবাইলে যোগাযোগ করেছেন। কৃষকের মাঝে ব্যাপক ভাবে সারা পড়েছে।নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক পর্যায়ে উন্নত মানের বীজ উৎপাদন, সংরক্ষন ও বিতরন প্রকল্প,বাস্তবায়নে অগ্রনী ভুমিকা রাখছে। কৃষকের তিন ফসলি জমিকে চার ফসলি রপান্তরিত করা, এই ফসল ঘড়ে তুলে পুনরায় কৃষক আমন ধান জমিনে বপন করতে পারে কৃষির মধ্যদিয়ে কৃষকে আমুল পরিবর্তন ঘটানোই একমাত্র লক্ষ্য।নীলফামারী সদর উপজেলা কৃষি অফিসার কামরুল হাসান জানান যেহেতু এ কাজে আত্মনিয়োগ করেছি আমরা নিয়মিত কৃষকের চাষাবাদে বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে আসছি। সদরে চারশত ৫০ হেক্টর জমিনে আউশ ধানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে।