প্রাথমিক শিক্ষা ,শিক্ষার শেকড়। শেকড় ছাড়া তৃণগুল্ম থেকে শুরু করে বিশাল বটগাছেরও যেমন অস্তিত্ব নেই তেমনি মান সম্মত প্রাথমিক শিক্ষা ছাড়া জাতি গঠন সম্ভব না। এমডিজির ২নং গোল ছিল -সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা অর্জন ” যা শতভাগ নিশ্চত করা সম্ভব হয়েছে। আর এসডিজির ৪ নং গোল -সমতাভিত্তিক মান সম্মত প্রাথমিক শিক্ষা অর্জনের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
হাওর, চর, পাহাড়ী এলাকা,যৌনপল্লী, জেলে পল্লী,ডোম ,হরিজন, ভাসমান শিশুদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অন্তর্ভূক্তি,সব ধরনের শিশুকে প্রাথমিক বিদ্যালয় গমন করাতে একীভূত শিক্ষা সেল গঠন, অটিজম বিষয়ে প্রশিক্ষণ, বই উৎসব, শতভাগ উপবৃত্তি, স্লিপ প্ল্যান থেকে খাতা, কলম, পোশাকের ব্যবস্হা ,কর্মকর্তাদের ই মনিটরিং এ্যাপসের মাধ্যমে বিদ্যালয় পরিদর্শন, তদারকি, শ্রেণি কক্ষ, সততা স্টোর, ভাল কাজের সিন্দুক, মন্দ কাজের ডাস্টবিন এমন সৃজনশীল উদ্ভাবনী তে প্রাথমিক শিক্ষা এগিয়ে গেছে অনেক দূর। অভিভাবক রা আর একটু সচেতন হলে আর শিক্ষকবৃন্দের আন্তরিকতা ই পারে বদলে দিতে। তাই আসুন আর নয় চাপাচাপি,২০২৩ সালে আনন্দে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশু ভর্তি নিশ্চিত করি ।