মরহুম জিয়ার বিরুদ্ধে মোহাম্মদ হানিফের ২ লাখ ডলার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ শাহিদা হাই’র চ্যালেঞ্জ : প্রকাশে ক্ষমা প্রার্থনা দাবী, অন্যথায় আইনী ব্যবস্থা

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবী এবং চট্টগ্রাম সমিতি ইউএসএ’র সভাপতি মরহুম আব্দুল হাই জিয়ার বিরুদ্ধে সংগঠনের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ কর্তৃক আনিত ‘তথা কথিত ২ লাখ ডলার’ অর্থ আত্মসাত দাবীর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এই অভিযোগের চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। মরহুম জিয়ার স্ত্রী, লীগ অব আমেরিকার সভাপতি শাহিদা হাই এক সংবাদ সম্মেলনে ‘তথা কথিত’ অর্থ আত্মসাতের চ্যালেঞ্জ করেন এবং তা প্রমানিত হলে তিনি তার স্বামীর সকল অর্থ রেফত দেবেন। আর অভিযোগ প্রমান করতে না পারলে মোহাম্মদ হানিফকে চট্টগ্রামবাসীর কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে। অন্যথায় তিনি মোহাম্মদ হানিফের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান।

মরহুম জিয়া পরিবার ও সচেতন চট্টগ্রামবাসীদের পক্ষ থেকে শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের একটি পার্টি হলে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে অন্যান্যের মধ্যে মরহুম জিয়া হাই এর পুত্র ইশফাক বিন হাই ও কন্যা মুন হাই ছাড়াও চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম এ জাফর, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আশ্রাব আলী লিটন, সাবেক কোষাধ্যক্ষ মতিউর রহমান প্রমুখ মরহুম জিয়া হাই’র পক্ষে বক্তব্য রাখেন এবং কথিত অভিযোগের নিন্দা জানান। সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সাবেক কর্মকর্তারা মরহুম জিয়া হাই এর পক্ষে ডকুমেন্ট তুলে ধরে বলেন, তিনি সংগঠনের কোন অর্থ আতœসাৎ করেননি বরং নিজের পকেটের অর্থ সমিতির জন্য ব্যয় করে দৃষ্টান্তস্থাপন করেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে লীগ অব আমেরিকার সাবেক সভাপতি এমাদ চৌধুরী সহ চট্টগ্রাম সমিতির সাবেক কর্মকর্তা ও কয়েকজন প্রবাসী চট্টগ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন। মরহুম আব্দুল হাই জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলনে শাহিদা হাই লিখিত ব্যক্তব্য নিম্নরূপ:

আজকের এই সংবাদ সম্মেলনের কারনটা এইটা যে আমি আব্দুল হাই জিয়ার ২য় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দাওয়াত করার লক্ষ্যে আমার মেয়ে ‘মুন হাই’ তার বাবার জন্য একটি ইনভাইটেশন কার্ড (দাওয়াত পত্র) তৈরি করে। যেটাতে লিখা ছিল ‘দোয়া মাহফিল ফর আব্দুল হাই জিয়’। সেই ইনভাইটেশন কার্ডটি আমি ব্যক্তিগতভাবে অনেকের কাছে পাঠিয়েছি এর মধ্যে জিয়া’র কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আশ্রাফ আলি খান লিটন এবং কোষাধ্যক্ষ মতিউর রহমান এর কাছেও পাঠিয়েছি। ওরা দু’জনেই ফেসবুক-এ ইনভাইটেশন কার্ডটি পোষ্ট করেন। মতিউর রহমানের জিয়ার সেই দোয়া মাহফিলের পোষ্টের প্রথম কমেন্ট জনাব মোহাম্মদ হানিফের।

‘This guy stolen about 200.00 thousand dollars from Chittagong association but we don’t know where is the money is?

একজন চট্টগ্রাম সমিতির সম্মানিত ব্যক্তি জনাব মোহাম্মদ হানিফ যাকে এক সময় চট্টগ্রামবাসী সম্মান করতেন, তার চেয়েও ব্যক্তিগতভাবে অনেক বেশী সম্মান এবং শ্রদ্ধা করতো জিয়া, ওনার সাথে ভালো মন্দ সব কিছুই শেয়ার করতেন। এক সময় চট্টগ্রামবাসী ও চট্টগ্রাম সমিতির সিনিয়র উপদেষ্টাদের পুর্ণ সমর্থনেই আব্দুল হাই জিয়া সভাপতি হয়েছিলেন। ওদের মধ্যে জনাব হানিফ সাহেবও ছিলেন।

কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে আপনাদের বলতে হচ্ছে জনাব হানিফ সাহেব আমার স্বামী মরহুম আব্দুল হাই জিয়ার বিরুদ্ধে ফেসবুক সোস্যাল মিডিয়ায় যে ষ্টেটমেন্ট দিয়েছেন বা মিথ্যা অপপ্রচার করেছেন, আমার মতে তা সম্পূর্ন বানোয়াট। ফেসবুক এর এই কমেন্ট দেখেই অনেকেই আমাকে এবং আমার ছেলেদের ফোন দিচ্ছিল। আমি কোরান খতম নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম বিধায় ফেসবুক এর কমেন্ট আমার চোখে পড়েনি। এই কমেন্টটা দেখে এবং পড়ে আমি এবং আমার ছেলে-মেয়ে সহ সবাই অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছি। দোয়া মাহফিলের পোষ্টের উপরে এ কেমন কমেন্ট? আমরা সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হয়েছি এবং আমার মেয়ে মুন ট্রমা পজিশন (troma position) এ গিয়েছে, কারন মুন তার বাবার সাথে অত্যন্ত ঘনিষ্ট ছিল। মুনও যখন শুনল এবং নিজের চোখে দেখল এই রকম একটা ষ্টেটমেন্ট ফেসবুক এ দেওয়া হয়েছে। মুন ভীষনভাবে ভেঙে পড়েছে এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে। যেখানে আমার ঘরে এমনিই শোকের জোয়ার বইয়ে যাচ্ছে। যেখানে আমি আমার স্বামী এবং ছেলে-মেয়ে তাদের বাবা হারানোর শোকে ব্যতিত সেখানে ফেসবুক এ জনাব হানিফ সাহেবের এমন মিথ্যা ষ্টেটমেন্ট!
আমি আপনাদের মাধ্যমে বলতে চাই জনাব হানিফ সাহেব যদি প্রমান করতে পারেন আমার স্বামী ২০০.০০ হাজার ডলার আতœসাত করেছে তাহলে সেই টাকা আমি ফেরত দিতে বাধ্য থাকবো। এখানে উল্লেখযোগ্য যে আমরা যারা মুসলমান ধর্ম বিশ্বাস করি, জানাযার সময় আমরা আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে সবার উদ্দেশ্যে বলা হয় যে, মৃত ব্যক্তির কাছে যদি টাকা-পয়সা লেনদেন থাকে তাহলে পরিবারের পক্ষ থেকে দিয়ে দিব। আমার ছেলেরা জানাযার সময় মেসেজটা উপস্থিত সবার উদ্দেশ্যে দিয়েছিল। তখন টাকা পাবে সেই রকম কোনো প্রস্তাব উত্থাপিত হয় নি।
কিন্তু অত্যন্ত আশ্চর্যের বিষয় হানিফ সাহেব কেন, কি স্বার্থে এবং কার স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য উনি আজকে আমার স্বামীর মৃত্যুুর দুই বছরের পর এই কথাগুলো বলছেন, আবার কমেন্টটা মুছেও ফেলেছেন। এখন আমি আবারও জোর দিয়ে বলতে চাই- উনি যদি প্রমান করতে পারেন আমার স্বামী আতœসাত করেছে আমি সেই টাকা দিতে বাধ্য থাকবো। আর যদি প্রমান করতে না পারেন তাহলে আপনাদের সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে চট্টগ্রামবাসীর কাছে নিঃশত্ব ক্ষমা চাইবেন। এটাই আমাদের দাবী। আর যদি হানিফ সাহেব সেটা থেকে বিচ্যুত থাকেন তাহলে এইটা আইনের দেশ, আইনের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল, আমরা আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হব। যেহেতু উনি আমাদেরকে সামাজিকভাবে, বিশেষ করে আমার সন্তানদেরকে অত্যন্ত হেয় প্রতিপন্ন করেছে। আমার মেয়ে মানষিকভাবে বিপর্যস্ত।

মিসেস শাহিদা হাই লিখিত বক্তব্যে আরো বলেন যে, ২০২০ সালের ৭ ডিসেম্বর মহান রবের ডাকে সাড়া দিয়ে আব্দুল হাই জিয়া আমার হাতেই মাথা রেখে পৃথিবীর মায়া ছেড়ে চলে যান। জিয়ার আকস্মিক মৃত্যু আমাদের জন্য অত্যন্ত কষ্টকর ও বেদনাদায়ক। মরহুম আব্দুল হাই জিয়া চট্টগ্রাম সমিতির নির্বাচিত সভাপতি ছিলেন। ৩ বছর অত্যন্ত সৎ ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে গিয়েছেন। করোনা কালীন সময়ে পরিবারের মায়া মমতা ও ভয়ভীতি উপেক্ষা করে সমিতির উদ্যোগে আত্মমানবতার সেবাই নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন। কভিডে আক্রান্ত হয়ে যারা মৃত্যুবরন করেছেন তাদের দাফন, সৎকার এবং তাদের পরিবারকে বিভিন্ন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।

আব্দুল হাই জিয়া’র যখন সমিতিতে দায়িত্ব পালনের মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তখন ওর কমিটিতে কিছু টাকা জমা ছিল। আবার যখন সমিতিতে ইলেকশন হওয়ার সময় আসলো ঠিক তখন-ই বিশ্বজুডে ভয়াবহ কভিড হানা দিল। ইলেকশনের প্ল্যান আর সমিতি করতে পারে নি। এরপর থেকেই জিয়াকে বিভিন্ন ভাবে মেন্টাল প্রেসার দেওয়া হয়েছিল। সমিতির টাকাটা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। জিয়ার কথা ছিল- আমার কাছে যেই টাকা আছে, এই টাকা আমার নয়, সমগ্র চট্টগ্রামবাসীর। যারাই চাইবে তাদেরকে আমি এই টাকা (চট্টগ্রাম বাসীর সম্পদ) বুঝিয়ে দিতে পারি না। ইলেকশনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে যেই কমিটি আসবে আমি তাদেরকেই সব বুঝিয়ে দিব। সেই সুযোগ আল্লাহপাক ‘জিয়া’কে দেয় নি।
চট্টগ্রাম সমিতির জন্ম লগ্ন থেকে আব্দুল হাই জিয়ার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত- আব্দুল হাই জিয়া চট্টগ্রাম সমিতিতে এক ইতিহাসের সাক্ষর হয়ে থাকবেন আশা রাখি। কেন না এই পর্যন্ত কোনো সভাপতি মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে সমিতির টাকা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মরিয়া হয় নি। একমাত্র ‘জিয়া’ মরিয়া হয়েছিল টাকা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। আশায় ছিল একটি নতুন কমিটি আসবে, নতুন উদ্দীপনা নিয়ে, তাদেরকেই সব কিছু বুঝিয়ে দিবেন। আমি এবং সমগ্র চট্টলাবাসী গর্বের সাথে বলতে পারি, চট্টগ্রাম সমিতি ভবন পেইড অফ হয়েছে ‘আব্দুল হাই জিয়া’র টাকাতে।

আরেকটা কথা সব সময় কানে আসতো যে ‘জিয়া’ নাকি আমার নামে সমিতির টাকা ট্রান্সফার করেছে? চ্যালেঞ্জ! প্রমান করতে পারলে তিন ডাবল টাকা ফেরত দেবো। এটা কেমন ধরনের মিথ্যা অপপ্রচার হতে পারে। আমি কি আইনের সাহায্য নিতে পারি? কেন না?
আমি বতর্মান বাংলাদেশ লীগ অফ আমেরিকার সভাপতি। এই প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সংগঠনটি পুরো বাংলাদেশকে প্রেজেন্ট করে। এটা কোনো আঞ্চলিক সংগঠন নয়। এই মিথ্যাচারে আমার সংগঠনের রেপুটেশন ক্ষুন্ন হতে পারে যা আমি কখনোই মেনে নেবো না।

মিসেস শাহিদা হাই বলেন, সেদিন জিয়া আর আমি এক সাথেই ছিলাম। নরমালি সে বিজনেজ একাউন্টে টাকা জমা দিতে গিয়েছিল। জমা দেওয়ার পর ষ্টেটমেন্ট নিয়ে দেখে জিয়ার একাউন্টে যেটা জমা দিয়েছে, সে টাকা ছাড়া কোনো টাকা নেই। একাউন্ট ফ্রড। তখন সে আরেকটা বিজনেস একাউন্ট চেক করল সেটাও ফ্রড। তখন সে সত্যি ভয় পেয়েছিল। ‘ওহ মাই গড’ আমার নামতো সমিতির একাউন্টেও আছে। সমিতির টাকার কোনো অসুবিধা হলে আমি শেষ। আমার মানসম্মান সব যাবে। তখন সমিতির একাউন্ট থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জিয়ার নাম তুলে নেওয়ার জন্য অস্থির হয়ে পড়েছেন। জিয়ার একাউন্ট ফ্রড হয়েছে তাতে তার কোনো মাথা ব্যাথা ছিল না। মাথা ব্যাথা ছিল সমিতির টাকা চট্টগ্রামবাসীর টাকা, কিভাবে সিকিউর করবে। সমিতির একাউন্ট ফ্রড হলে সে কি জবাব দেবে চট্টগ্রামবাসীকে।

Santander bank এ বসেই ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আশরাফ আলী লিটন এবং কোষাধ্যক্ষ মতিউর রহমানকে ফোন দেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই ব্যাংকে চলে আস, আমার দু’টা বিজনেস একাউন্ট ফ্রড হয়েছে। সেক্রেটারী লিটন করোনায় আক্রান্ত হওয়াতে সে আসতে পারে নি, কোষাধ্যক্ষ মতিউর এসেছিল। সেক্রেটারী লিটন আসতে না পারাতে জিয়া একা মতিউরের নামে একাউন্ট না খুলে বিশ্বাসের জায়গা থেকে আমার আর মতিউরের নামে জয়েন্ট একাউন্ট খুলে দেন। শুধু সমিতির টাকা সিকিউর করার জন্য এই একাউন্ট খুলেছে। জয়েন্ট একাউন্টের জন্য কোনো চেক বুক এবং ডেভিড কার্ড অর্ডার করা হয় নি। ঐ একাউন্টে কোনো ধরনের উইথড্রো ছিল না। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হানিফ সাহেব সব জানেন। জিয়া ‘এভরি সিঙ্গেল ওয়ার্ড’ হানিফ সাহেবের সাথে শেয়ার করেছেন।

আজ আমি চট্টগ্রামবাসীকে জানাতে চাই জিয়া কেন জনাব হানিফকে সমিতির ট্রাষ্টির চেয়ারম্যান থেকে বহিস্কার করেছিলেনঃ
জিয়া সমিতি ভবনের সম্পূর্ন মেনেজমেন্টের দায়িত্ব জনাব হানিফকে দিয়েছিল। হানিফ সাহেব তার অপব্যবহার করেছেন। নিজের লোক দিয়ে কাজ করাতেন এবং ৫ ডলারের বিল ৫০ ডলার করতেন। যেমন- সমিতির ৬টা ভাড়াটিয়াদের লিজ এক্সটেনশন করতে লাগবে সর্বোচ্চ ৩০ ডলার। কিন্তু উনি বিল করেছেন ২,৭০০ ডলার। যা নাকি চোখে পড়ার মতো। জিয়াকে বাধ্য করে ২,৭০০ ডলার নিয়েছিল। তাও ক্যাশ দিতে হবে, উনি চেক নেবেন না। সব সময় উনি ক্যাশ পছন্দ করতেন। আর জিয়া সমিতির হিসাব নিকাশের সুবিধার্থে চেক দিতেই পছন্দ করতেন। চেক উনি কখনো জনাবা রেহেনা হানিফের নামে জমা করতেন, কখনো নিজের নামে, কখনো অন্য কোম্পানির নামে। ২৭০০ ডলারের চেকটি উনি অসবৎরপধহ ঢ়ৎড়ঢ়বৎঃু ৎরমযঃং এর নামে জমা করেন। জনাব হানিফ উল্লেখ করেন ল’ইয়ার ফি। যাদেও বাড়ী আছে এবং ভাড়া দেন আপনারা জানেন একটেনশন করতে কত লাগে। জনাব হানিফ সাহেবের অপব্যবহার জিয়া যখন বুঝতে পেরেছে, তখন সভাপতি হিসেবে সব কিছু নিজে বুঝে নেন। হানিফ সাহেবের অপকর্মের জন্যই আব্দুল হাই জিয়া চট্টগ্রাম সমিতির ট্রাষ্টির চেয়ারম্যান থেকে বহিস্কার করেন।
কেন জিয়ার বিরুদ্ধে জনাব হানিফের এই অপপ্রচার। কিছুই না বহিস্কার করার জন্যই জিয়ার বিরুদ্ধে এই মিথ্যা অপপ্রচার।

 

চট্টগ্রাম সমিতি ইউএসএ
Comments (0)
Add Comment