বিডি২৪ভিউজ ডেস্ক : অ্যাস্পায়ার টু ইনোভেটের (এটুআই) ডিজিটাল সেন্টার স্মার্ট বাংলাদেশের রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। গতকাল শনিবার নাটোরের সিংড়ায় ডিজিটাল সেন্টারের ১৩তম বর্ষপূর্তি উদযাপন অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি। এ দিন সিংড়ায় বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল সেবা ও কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের আওতায় বিডিসেট সেন্টার, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্পের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম এবং হার পাওয়ার প্রকল্পের প্রশিক্ষণের ওরিয়েন্টশন উদ্বোধন করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।
এ সময় ছিলেন এটুআইর প্রকল্প পরিচালক মামুনুর রশীদ ভূঞা, নাটোরের পুলিশ সুপার তারিকুল ইসলাম, শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন প্রকল্পের উপপরিচালক মোখতার আহমেদ এবং বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল সেবা ও কর্মসংস্থান প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের পরিচালক আমিরুল ইসলাম। ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোগ আন্তর্জাতিক মহলেও প্রশংসা কুড়িয়েছে বলে জানান আইসিটি প্রতিমন্ত্রী। পলক বলেন, বাংলাদেশের এই মডেল অনেক দেশেই প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। ফিলিপাইনের বাংসোমারো প্রদেশে আমাদের ডিজিটাল সেন্টারের আদলে ১০৫টি ওয়ান স্টপ সেন্টার প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছি। এটুআইর পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রতি মাসে ডিজিটাল সেন্টার থেকে ৭৫ লাখেরও বেশি সেবা দেওয়া হচ্ছে। উদ্যোক্তারা এ পর্যন্ত নাগরিকদের ৭৮ দশমিক ১৪ শতাংশ সময়, ১৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ ব্যয় ও ১৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ যাতায়াত সাশ্রয় করেছেন। নাটোর জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আইসিটি বিভাগের হার পাওয়ার প্রকল্পের উপপরিচালক নিলুফা ইয়াসমিন।