বিএনএনআরসি’র উদ্যোগে খুলনায় দিনব্যাপী ডিজিটাল উন্নয়ন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি : ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ খুলনায় ডিজিটাল উন্নয়ন বিষয়ে নাগরিক সমাজ, এনজিওতে কর্মরত উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, নির্বাহী প্রধানদের সমন্বয়ে দিনব্যাপী একটি উচ্চ পর্যায়ের উববঢ় উরাব অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত উববঢ় উরাব এর মাধ্যমে ডিজিটাল উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলো তাদের চলমান কার্যক্রমের সাথে ডিজিটাল উন্নয়ন বিষয়ক ইস্যুগুলো সমন্বিত করার কর্ম- কৌশল প্রণয়নে সক্ষম করার জন্যই এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উববঢ় উরাব আয়োজনে সহায়তা করছে কোস্ট ফাউন্ডেশন। খুলনায় উববঢ় উরাব আয়োজনে সহযোগি সংগঠন হিসেবে সামগ্রিক সহায়তা প্রদান করেছে রূপান্তর।

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রূপান্তর এর নির্বাহী পরিচালক, স্বপন কুমার গুহ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিএনএনআরসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এএইচএম বজলুর রহমান। প্রতি সেশনে ৪জন প্যানেল আলোচক অংশগ্রহণ করেন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেন মোট ২৫জন অংশগ্রহণকারী তাদের মতামত প্রদান করেন।

পানেল আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শামীমা সুলতানা শিলু, প্রধান নির্বাহী, সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা, প্রফেসর আনোয়ারুল কাদির, নির্বাহী পরিচালক, সুন্দরবন একাডেমী, উত্তম কুমার দাস, ধ্রুব, মাসুম বিল্লাহ, নির্বাহী পরিচালক, সিয়াম, মোস্তাফিজুর রহমান, সহকারী পরিচালক নবলোক, এস এম ইকবাল তুহিন, মেম্বার সেক্রেটারি, নাগরিক ফোরাম, মাধব চন্দ্র দত্ত, নির্বাহী পরিচালক, স্বদেশ, শরীফা খাতুন, পরিচালক, ওয়েলফেয়ার এফোর্টস, মেঘনা খাতুন, নির্বাহী পরিচালক, পেন ফাউন্ডেশন, কাজী হাফিজুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক, স্বাবলম্বী, অজন্তা দাশ, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, খুলনা, জগন্নাথ কর্মকার, হিউমিনিটি ওয়াচ, কোহিনুর আক্তার, নড়াইল নারী উন্নয়ন সংস্থা, মেতাহারুল ইসলাম, রাইটস যশোর, শাহজাহান নান্নু, আফনান যশোর, সাবেকুন নাহার, উন্নয়ন, মো. কামরুজ্জামান, এশ বাংলাদেশ, গোলাম মোস্তফা, অগ্রগতি সংস্থা, শিকদার মঞ্জুরুল রহমান, সিকদার ফাউন্ডেশন ও এস এম এ ওয়াহাব জেজেএস, খুলনা।

ডিজিটাল ডেভেলপমেন্টের চারটি পিলার নিয়ে আলোচনা করা হয়, তাছাড়াও ডিজিটাল একাসিস্টেম, ডিজিটাল ডেভেলপমেন্টের ৯টি নীতিমালা নিয়ে আলোচনা করা হয়। মিসইনফরমেশন, ডিজইনফরমেশন ও হেট স্পীচ নিয়ে আলোচনা করা হয়। এরপর আলোচনা করা হয় ডিজিটাল লোকালাইজেশন নিয়েও আলোচনা করা হয়। বিশ^ যোগাযোগ ব্যবস্থায় ক্রমবর্ধমানভাবে ডিজিটাল রূপান্তর এখন অবিচ্ছেদ্য অংশ। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে ডিজিটাল রূপান্তর সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক পরিবেশ এবং সাংস্কৃতিক শাসন ব্যবস্থায় এনেছে ব্যাপক পরিবর্তন।

উন্নত দেশগুলো অত্যন্ত দ্রুততার সাথে ডিজিটাল রূপান্তরের সুফলগুলো ব্যবহার করে উন্নততর সমাজ, উচ্চতর অর্থনৈতিক উৎপাদনশীলতা এবং সরকারি খাতে সু কর্মকা- অর্জন করেছে। অন্যদিকে আমাদের মতো দেশগুলোতে ডিজিটাল রূপান্তরে ধীরগতির কারণে কাক্সিক্ষত ফলাফল বহুলাংশে দৃশ্যমান হচ্ছে না। ফলে বর্তমান বিশে^ ডিজিটাল রূপান্তরকে কেন্দ্র করে একটি বিভাজন কাজ করছে।

বিশ^ব্যাপী নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলো তাদের কার্যক্রমগুলো ডিজিটাল উন্নয়নের সাথে সমন্বিত করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করছে। বাংলাদেশে সামগ্রিকভাবে নাগরিক সংগঠনগুলো ডিজিটাল রূপান্তর প্রক্রিয়ায় ব্যাপকভাবে পিছিয়ে রয়েছে। ডিজিটাল রূপান্তর প্রক্রিয়ায় ডিজিটাল উন্নয়ন ব্যাপকভাবে আলোচিত বিষয়। ডিজিটাল রূপান্তর ব্যাপকভাবে উন্নয়ন, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারকে সমুন্নত রাখতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করে।
ডিজিটাল উন্নয়নের ৪টি আন্তঃসংযুক্ত উদ্দেশ্য রয়েছে। উদ্দেশ্যগুলো হলো ডিজিটাল রূপান্তর, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি, ডিজিটাল দায়িত্ব: একটি নিরাপদ, সুরক্ষিত ডিজিটাল পরিবেশ রক্ষার জন্য সকল নাগরিকের দায়িত্বশীল আচরণ করা। ডিজিটাল স্থায়িত্ব, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশগত বিষয়াবলীর প্রতি লক্ষ্য রেখে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিতকরণ।

বাংলাদেশে নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলো ডিজিটাল রূপান্তর প্রক্রিয়ায় নি¤েœাক্ত চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করছে- সেগুলো ডিজিটাল রূপান্তর বিষয়ক জাতীয় আলোচনা এবং প্রক্রিয়ায় নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলোর অংশগ্রহণ, জাতীয় এবং নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলো ডিজিটাল ডিজিটাল রূপান্তর বিষয়ক আলোচনা এবং প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত নয়। ফলে ডিজিটাল রূপান্তর প্রক্রিয়ায় নাগরিক সমাজের কণ্ঠস্বর সীমিত। ডিজিটাল রূপান্তর বিষয়ক জ্ঞান এবং দক্ষতার ঘাটতি, নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলোর ডিজিটাল রূপান্তর প্রক্রিয়া এবং ফলাফল বিষয়ে জ্ঞান এবং দক্ষতার ঘাটতি পরিলক্ষিত আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক ফোরামসমূহে নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলোর অনুপস্থিতি বিরাজমান, নাগরিক সমাজ সংগঠনগুলোর আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক ফোরাম এবং প্রক্রিয়ায় উপস্থিতি দৃশ্যমান নয়।
ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট ইস্যু: সংস্থার কার্যক্রমের সাথে ডিজিটাল উন্নয়ন বিষয়ক ইস্যুগুলোকে সমন্বিত না করা। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্য ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ডিজিটাল উন্নয়ন বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদী কৌশলপত্র প্রকাশ করেছে। এছাড়া জাতিসংঘ ঘোষণা করেছে গ্লোবাল ডিজিটাল কমপ্যাক্ট।
বাংলাদেশ এনজিওস নেটওয়ার্ক ফর রেডিও এন্ড কমিউনিকেশন (বিএনএনআরসি) এর কর্মপ্রচেষ্টা হলো গণমাধ্যমের দ্রুত পরিবর্তনশীল বাস্তবতার চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ-সুবিধাসমূহ বিবেচনায় রেখে গণমাধ্যমের জ্ঞানভিত্তিক ও চলমান ইস্যু উভয় বিষয় নিয়ে গণমাধ্যমের উন্নয়ন। বিএনএনআরসি নলেজ-ড্রাইভেন মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট (কউগউ)- এর ভূমিকায় আঞ্চলিক, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিম-লে কাজ করে থাকে। এটি জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড সামিট অন ইনফরমেশন সোসাইটি (টঘ ডঝওঝ) ও জাতিসংঘের ইকোনোমিক এন্ড সোশ্যাল কাউন্সিল (টঘ ঊঈঙঝঙঈ) – এর বিশেষ পরামর্শক মর্যাদাপ্রাপ্ত সংস্থা এবং জাতিসংঘের ডব্লিউএসআইএস (টঘ ডঝওঝ) পুরস্কার-২০১৬, ২০১৭, ২০১৯, ২০২০,২০২১ এবং ২০২৩-এর বিজয়ী এবং চ্যাম্পিয়ন।

বএিনএনআরস’ির উদ্যোগে খুলনায় দনিব্যাপী ডজিটিাল উন্নয়ন বষিয়ক র্কমশালা অনুষ্ঠতি
আজ ২৩ ডসিম্বের ২০২৪ খুলনায় ডজিটিাল উন্নয়ন বষিয়ে নাগরকি সমাজ, এনজওিতে র্কমরত র্উধ্বতন র্কমর্কতা, নর্বিাহী প্রধানদরে সমন্বয়ে দনিব্যাপী একটি উচ্চ র্পযায়রে উববঢ় উরাব অনুষ্ঠতি হয়। উক্ত উববঢ় উরাব এর মাধ্যমে ডজিটিাল উন্নয়ন প্রক্রয়িায় বদ্যিমান চ্যালঞ্জেগুলো মোকাবলিা করে নাগরকি সমাজ সংগঠনগুলো তাদরে চলমান র্কাযক্রমরে সাথে ডজিটিাল উন্নয়ন বষিয়ক ইস্যুগুলো সমন্বতি করার র্কম-কৌশল প্রণয়নে সক্ষম করার জন্যই এই র্কমশালা অনুষ্ঠতি হয়। উববঢ় উরাব আয়োজনে সহায়তা করছে কোস্ট ফাউন্ডশেন। খুলনায় উববঢ় উরাব আয়োজনে সহযোগি সংগঠন হসিবেে সামগ্রকি সহায়তা প্রদান করছেে রূপান্তর।
অনুষ্ঠানরে শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখনে রূপান্তর এর নর্বিাহী পরচিালক, স্বপন কুমার গুহ এবং সশেনগুলো সঞ্চালনা করনে। বভিন্নি সশেনরে শুরুতে বষিয়টি নয়িে আলোচনা করনে বএিনএনআরস’ির প্রধান নর্বিাহী র্কমর্কতা এএইচএম বজলুর রহমান। প্রতি সশেনে ৪জন প্যানলে আলোচক অংশগ্রহণ করনে এবং সংশ্লষ্টি বষিয়ে তাদরে মতামত তুলে ধরনে মোট ২৫জন অংশগ্রহণকারী তাদরে মতামত প্রদান করনে।
আনোয়ারুল কাদরি, নর্বিাহী পরচিালক, সুন্দরবন একাডমেী, উত্তম কুমার দাস, ধ্রুব, মাসুম বল্লিাহ, নর্বিাহী পরচিালক, সয়িাম, মোস্তাফজিুর রহমান, সহকারী পরচিালক নবলোক, এস এম ইকবাল তুহনি, মম্বোর সক্রেটোর,ি নাগরকি ফোরাম, মাধব চন্দ্র দত্ত, নর্বিাহী পরচিালক, স্বদশে, শরীফা খাতুন, পরচিালক, ওয়লেফয়োর এর্ফোটস, মঘেনা খাতুন, নর্বিাহী পরচিালক, পনে ফাউন্ডশেন, কাজী হাফজিুর রহমান, নর্বিাহী পরচিালক, স্বাবলম্বী, অজন্তা দাশ, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদশে মহলিা পরষিদ, খুলনা, জগন্নাথ র্কমকার, হউিমনিটিি ওয়াচ, কোহনিুর আক্তার, নড়াইল নারী উন্নয়ন সংস্থা, মতোহারুল ইসলাম, রাইটস যশোর, শাহজাহান নান্নু, আফনান যশোর, সাবকেুন নাহার, উন্নয়ন, মো. কামরুজ্জামান, এশ বাংলাদশে, গোলাম মোস্তফা, অগ্রগতি সংস্থা, শকিদার মঞ্জুরুল রহমান, সকিদার ফাউন্ডশেন ও এস এম এ ওয়াহাব জজেএেস, খুলনা।
ডজিটিাল ডভেলেপমন্টেরে চারটি পলিার নয়িে আলোচনা করা হয়, তাছাড়াও ডজিটিাল একাসস্টিমে, ডজিটিাল ডভেলেপমন্টেরে ৯টি নীতমিালা নয়িে আলোচনা করা হয়। মসিইনফরমশেন, ডজিইনফরমশেন ও হটে স্পীচ নয়িে আলোচনা করা হয়। এরপর আলোচনা করা হয় ডজিটিাল লোকালাইজশেন নয়িওে আলোচনা করা হয়। বশ্বি যোগাযোগ ব্যবস্থায় ক্রমর্বধমানভাবে ডজিটিাল রূপান্তর এখন অবচ্ছিদ্যে অংশ। তারই ধারাবাহকিতায় বাংলাদশেে ডজিটিাল রূপান্তর সামাজকি, রাজনতৈকি, র্অথনতৈকি পরবিশে এবং সাংস্কৃতকি শাসন ব্যবস্থায় এনছেে ব্যাপক পরর্বিতন।
উন্নত দশেগুলো অত্যন্ত দ্রুততার সাথে ডজিটিাল রূপান্তররে সুফলগুলো ব্যবহার করে উন্নততর সমাজ, উচ্চতর র্অথনতৈকি উৎপাদনশীলতা এবং সরকারি খাতে সু-র্কমকাণ্ড র্অজন করছে।ে অন্যদকিে আমাদরে মতো দশেগুলোতে ডজিটিাল রূপান্তরে ধীরগতরি কারণে কাঙ্ক্ষতি ফলাফল বহুলাংশে দৃশ্যমান হচ্ছে না। ফলে র্বতমান বশ্বিে ডজিটিাল রূপান্তরকে কন্দ্রে করে একটি বভিাজন কাজ করছ।ে
বশি^ব্যাপী নাগরকি সমাজ সংগঠনগুলো তাদরে র্কাযক্রমগুলো ডজিটিাল উন্নয়নরে সাথে সমন্বতি করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করছ।ে বাংলাদশেে সামগ্রকিভাবে নাগরকি সংগঠনগুলো ডজিটিাল রূপান্তর প্রক্রয়িায় ব্যাপকভাবে পছিয়িে রয়ছে।ে ডজিটিাল রূপান্তর প্রক্রয়িায় ডজিটিাল উন্নয়ন ব্যাপকভাবে আলোচতি বষিয়। ডজিটিাল রূপান্তর ব্যাপকভাবে উন্নয়ন, গণতন্ত্র এবং মানবাধকিারকে সমুন্নত রাখতে ব্যাপকভাবে সহায়তা কর।ে
ডজিটিাল উন্নয়নরে ৪টি আন্তঃসংযুক্ত উদ্দশ্যে রয়ছে।ে উদ্দশ্যেগুলো হলো ডজিটিাল রূপান্তর, ডজিটিাল অর্ন্তভুক্ত,ি ডজিটিাল দায়ত্বি: একটি নরিাপদ, সুরক্ষতি ডজিটিাল পরবিশে রক্ষার জন্য সকল নাগরকিরে দায়ত্বিশীল আচরণ করা। ডজিটিাল স্থায়ত্বি, জলবায়ু পরর্বিতন এবং পরবিশেগত বষিয়াবলীর প্রতি লক্ষ্য রখেে ডজিটিাল প্রযুক্তরি ব্যবহার নশ্চিতিকরণ।
বাংলাদশেে নাগরকি সমাজ সংগঠনগুলো ডজিটিাল রূপান্তর প্রক্রয়িায় নম্নিোক্ত চ্যালঞ্জেগুলো মোকাবলিা করছ-ে সগেুলো ডজিটিাল রূপান্তর বষিয়ক জাতীয় আলোচনা এবং প্রক্রয়িায় নাগরকি সমাজ সংগঠনগুলোর অংশগ্রহণ, জাতীয় এবং নাগরকি সমাজ সংগঠনগুলো ডজিটিাল ডজিটিাল রূপান্তর বষিয়ক আলোচনা এবং প্রক্রয়িায় অর্ন্তভুক্ত নয়। ফলে ডজিটিাল রূপান্তর প্রক্রয়িায় নাগরকি সমাজরে কণ্ঠস্বর সীমতি। ডজিটিাল রূপান্তর বষিয়ক জ্ঞান এবং দক্ষতার ঘাটত,ি নাগরকি সমাজ সংগঠনগুলোর ডজিটিাল রূপান্তর প্রক্রয়িা এবং ফলাফল বষিয়ে জ্ঞান এবং দক্ষতার ঘাটতি পরলিক্ষতি আর্ন্তজাতকি এবং আঞ্চলকি ফোরামসমূহে নাগরকি সমাজ সংগঠনগুলোর অনুপস্থতিি বরিাজমান, নাগরকি সমাজ সংগঠনগুলোর আর্ন্তজাতকি এবং আঞ্চলকি ফোরাম এবং প্রক্রয়িায় উপস্থতিি দৃশ্যমান নয়।
ডজিটিাল ডভেলেপমন্টে ইস্যু: সংস্থার র্কাযক্রমরে সাথে ডজিটিাল উন্নয়ন বষিয়ক ইস্যুগুলোকে সমন্বতি না করা। ইতোমধ্যে যুক্তরাজ্য ও র্মাকনি যুক্তরাষ্ট্র ডজিটিাল উন্নয়ন বষিয়ে র্দীঘময়োদী কৌশলপত্র প্রকাশ করছে।ে এছাড়া জাতসিংঘ ঘোষণা করছেে গ্লোবাল ডজিটিাল কমপ্যাক্ট।
বাংলাদশে এনজওিস নটেওর্য়াক ফর রডেওি এন্ড কমউিনকিশেন (বএিনএনআরস)ি এর র্কমপ্রচষ্টো হলো গণমাধ্যমরে দ্রুত পরর্বিতনশীল বাস্তবতার চ্যালঞ্জে এবং সুযোগ-সুবধিাসমূহ ববিচেনায় রখেে গণমাধ্যমরে জ্ঞানভত্তিকি ও চলমান ইস্যু উভয় বষিয় নয়িে গণমাধ্যমরে উন্নয়ন। বএিনএনআরসি নলজে-ড্রাইভনে মডিয়িা ডভেলেপমন্টে-এর ভূমকিায় আঞ্চলকি, দশেীয় ও আর্ন্তজাতকি পরমিণ্ডলে কাজ করে থাক।ে এটি জাতসিংঘরে ওর্য়াল্ড সামটি অন ইনফরমশেন সোসাইটি ও জাতসিংঘরে ইকোনোমকি এন্ড সোশ্যাল কাউন্সলি-এর বশিষে পরার্মশক র্মযাদাপ্রাপ্ত সংস্থা এবং জাতসিংঘরে ডব্লউিএসআইএস পুরস্কার-২০১৬, ২০১৭, ২০১৯, ২০২০,২০২১ এবং ২০২৩-এর বজিয়ী এবং চ্যাম্পয়িন।

বিএনএনআরসি
Comments (0)
Add Comment