শেখ আবদুল্লাহ ,আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি : তেল, ডালডা, খাবার রং এবং আরো অন্যান্য খাবার অযোগ্য জিনিস দিয়ে আনোয়ারায় বানানো হচ্ছে ভেজাল ঘি। মোড়কে ৯৯.৮০% মিল্ক ফ্যাট ঘোষণা করে আসল ঘি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে কেজী প্রতি হাজার টাকা কিংবা আরো বেশী দামে। কুছরা, পাইকারী মূল্যে এসব ভেজাল ঘি যাচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন মার্কেটে। এমন ভেজাল “ঘি কারখানার” সন্ধান পাওয়া গেছে আনোয়ারা উপজেলায়।
মঙ্গলবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার ১নং বৈরাগ ইউনিয়ন এলাকায় এমনি একটি ভেজাল ঘি কারখানায় অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থলেই নকল ঘি ধ্বংস ও কারখানা বন্ধ করে দেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) তানভীর হাসান চৌধুরী। এসময় কারখানা মালিককে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভীর হাসান চৌধুরী বলেন, তেল, ডালডা, খাবার রং এবং আরো অন্যান্য খাবার অযোগ্য জিনিস দিয়ে ভেজাল ঘি বানানো হচ্ছে।
আর এসব ভেজাল ঘি অসাধু বাবুর্চির সাথে চুক্তি করে যাচ্ছে কমিনিউটি সেন্টারের বড় বড় প্রোগ্রামে। যা মানবদেহ রোগব্যাধি নিশ্চিত।
বৈরাগ ইউনিয়নে এরকম একটি ঘি তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানে ঘটনাস্থলেই নকল ঘি ধ্বংস ও কারখানা মালিককে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পরে কারখানাটি সীলগালা করা হয়।