নকলা প্রতিনিধি : পানের বরজ করে বেশ লাভবান শেরপুরের চাষীরা । শেরপুর জেলার সদর ও নকলা উপজেলায় এবছর ২০২০/২০২১ সালে মিষ্টি পানের চাষ হয়েছে ২০০ একর জমিতে। এই জেলার পান নিজের জেলার চাহিদা মিটিয়ে আশেপাশে আরও ১০/১২টি জেলার চাহিদা মেটানো হয়। পান চাষীরা বলেন পান চাষ করলে অনেক খরচ বেশি, তাই লাভের পরিমানও বেশি । তবে অনেক চাষী জানিয়েছেন তাদের কৃষি ঋণের ব্যবস্থা করলে পান চাষ করে তাদের ভাগ্যের চাকা ঘুরে যেত । জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড: মোহিদ কুমার দে বিডি২৪ভিউজ কে বলেন পান চাষ একটা ঝুঁকিপুর্ণ ফসল।
এই ঝুঁকিপুর্ণ ফসল যারা আবাদ করে তাদের বাগান দীর্ঘদিন স্থায়ী থাকে তাই তাদের লাভের পরিমান বেশি হয়। নকলা উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ পরেশ চন্দ্র দাস বলেন এবার নকলাতে পান চাষীরা পরামর্শ নিচ্ছেন তাদের পান চাষে প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে বেশ লাভবান হবে কৃষক কৃষানীরা। শেরপুর ও নকলায় এবার প্রায় ৪০ কোটি টাকার পান উৎপাদন হবে বলে বাগান মালিক ও কৃষিকর্মকর্তারা জানিয়েছেন। কৃষকরা বলছেন আমাদেরকে কৃষি ঋণ দেওয়ার কোন সুযোগ দেয়নি কৃষিবিভাগ কোন প্রণোদনাও আমাদেরকে দেয়নি যে কারনে অর্থনৈতিকভাবে আমরা খুব কষ্টকরছি। যে কারনে পানের বরজ বাড়ানোর ইচ্ছা থাকলেও বাড়াতে পারছিনা টাকা-পয়সার অভাবে ।