করোনাকালীন সময়েও হাসপাতাল সংলগ্ন ময়লা আবর্জনার ডিপো দেখার যেন কেউ নেই

মাহফুজ আলম , কাপ্তাই : করোনা সময়ে কাপ্তাই কেপিএম দোভাষী বাজার প্রধান সড়ক মিশন ঘাট ও চন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতালের প্রধান ফটক সংলগ্ন এলাকার আসপাশে ময়লার আবর্জনার স্তুপের দুর্গন্ধে জনসাধারণের চলাচল নাভিশ্বাস হয়ে উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে রাতের অন্ধকারে কেবা কারা প্রতিদিন খাবারের উচ্ছিষ্ট, পচা ফল, বাসি ও পচা খাবারসহ পরিত্যক্ত জিনিসপত্র গুলো ফেলে ময়লা আবর্জনার ডিপোতে পরিনত করে রেখেছে। দীর্ঘদিন ধরে পরিষ্কার না করায় রীতিমতো চন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতালের প্রধান ফটকের পার্শ্ববর্তী স্থান গুলো করোনা কালীন সময়ে নানা ধরনের রোগবালাই ছড়িয়ে পারার আশংকা রয়েছে বলে এখান কার পথচারী ও স্হানীয় সচেতন মহলের দাবি। এছাড়াও খ্রীষ্ঠিয়ান হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও দর্শনার্থীরা দুর্গন্ধে নাকাল হয়ে উঠলেও নীরব ভূমিকায় রয়েছে উপজেলা প্রশাসন. চন্দ্রঘোনা ১ নং ইউনিয়ন পরিষদ. কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

সরেজমিনে দেখা যায়, আগত রোগীর স্বজনদের পাশাপাশি হাসপাতালে কর্মরত স্টাফ ও আশপাশের দোকানদারেরা প্রধান ফটকটির সামনে চলাচল ও

প্রবেশ পথেই নাক ধরে যাতায়াত করতে হয় সাধারণ মানুষজনকে। ময়লার ডিপোতে মশা , মাছি ভন ভন করছে তীব্র দুর্গন্ধে বমি হওয়ার উপক্রম। বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে এলাকাবাসীর এবং মিশন হাসপাতালে কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে। এ ব্যাপারে কাপ্তাই চন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতাল পরিচালক ডাঃ প্রবীর খিয়াং এ বিডি২৪ভিউজ কে জানান, স্থানীয় দোবাসী বাজার থেকে রাতের অন্ধকারে কেবা কাহারা ময়লা-আবর্জনা ফেলে যাচ্ছেন। আগেও অনেকবার চন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতাল পক্ষ থেকে ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করানো হয়েছে। অথচ প্রশাসন. ইউনিয়ন পরিষদ এবং স্বাস্থ্য বিভাগ কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে ময়লা আবর্জনার ডিপোটি অপসারণ করার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।

কাপ্তাইচন্দ্রঘোনা খ্রীষ্টিয়ান হাসপাতাল
Comments (0)
Add Comment