ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি : করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য ৬০০ নমুনা সংগ্রহের পরও তা পরীক্ষার জন্য ল্যাবে পাঠাতে পারছে না ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ । আগের পাঠানো নমুনার ফল এবং নমুনা পাঠানোর বিশেষ বাক্স ফেরৎ না আসায় এই জটিলতা তেরি হয়ছেে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা ।
ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার আসমা খান জানান, ঈশ্বরদীতে বরাদ্দকৃত নমুনা সংগ্রহের কিট জুনের ১১ তারিখের মধ্যে শেষ হয়ে যায়। ১৭ জুন থেকে রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের বিভিন্ন কোম্পানীর সরবরাহ করা কিট আর অ্যাম্পুল দিয়ে নমুনা সংগ্রহ শুরু করা হরেও সেগুলো পরীক্ষার জন্য রাজশাহী বা ঢাকাতে পাঠাতে পারছে না স্বাস্থ্য বভিাগ।
জুনের ২৫ তারিখ পর্যন্ত ৬০০ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে যাদের অধিকাংশ রূপপুর প্রকল্পের শ্রমিক-কর্মচারীদের । সেগুলো পাঠানো যায়নি বলে জানান ডা. আসমা খান ।
ডা.আসমা খান বিডি২৪ভিউজ কে বলনে, নমুনা পাঠানোর জন্য বিশেষ ‘বক্স’ দরকার হয়। আগেরগুলো ল্যাব থেকে ফেরৎ আসেনি ফলে নতুন করে নমুনা ল্যাবে পাঠানো যাচ্ছে না। এমন অবস্থায় সংগৃহীত ৬০০ নমুনা ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লক্সেে ফ্রিজিং করা হয়েছে ।
বিপুল পরিমান নমুনা জমে যাওয়ায় এবং কিট ও অ্যাম্পুল সংকটে নমুনা সংগ্রহ সীমিত করা হয়েছে বলে জানান তিনি ।
যদওি ২৫ জুনের পর থেকে নতুন করে নমুনা নেওয়া হচ্ছে না বলে জানা গেছে ।
গত একমাসে ঈশ্বরদীতে প্রায় ১৩শ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে যার মধ্যে ৭০০ নমুনা রাজশাহী এবং ঢাকা ল্যাবে পাঠানো হয়েছে যার অধকিাংশের ফলাফল এসেছে ।
পাবনার সিভিল সার্জন ডাক্তার মেহেদি ইকবাল জানান, ল্যাবে অতিরিক্ত চাপ থাকায় সময়মত সব নমুনা পরীক্ষা করে রিপোর্ট না আসার কারনেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে । বিষয়টি সাময়িক বলে মনে করেন তিনি । সংকট নিরসনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগ করা হয়েছে বলেও জানান তনি। এবং একই অবস্থা পাবনাতে তৈরি হয়েছে ।