ইউসুফ আলী মন্ডল, নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি : শেরপুর জেলার নকলাতে ছোট বড় ৩ শতাধিক খামার রয়েছে । সারাদেশে খামারির সংখ্যা ৩ লাখ এসব খামারে প্রতিদিন মাংস উৎপাদন হয়ে থাকে ৭৮ লাখ মেট্রিক টন দুধ উৎপাদন হয় ৯৬ লাখ মেট্রিকটন । কিন্তু খামার গুলোর মালিক তাদের পশুকে দানাদার খাওয়ানোর জন্য বাজার থেকে যে খাদ্য কিনে আনতে হয় তার দাম বেশি থাকায় খামার গুলোতে এখন মন্দাভাব । বুধবার মো: মোশারফ পারভেজ নামের এক খামারির স্বাক্ষাতে খামারিদের গরু মোটা করণ , দুধ বাজার জাত করণ, মাংস উৎপাদন, কোরবানির পশু সম্পর্কে বিস্তারিত জানাগেল শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার নকলা পৌর শহনের কায়দা উত্তর পাড়া তার বাড়ি মোশারফ পারভেজ ৪০/৪৫টি গরু প্রতি বছরই পালন করে থাকে এবার তার খামারে গরু ছিল ৪৩টি তার মধ্যে ৩৪ টি বিক্রি করেছেন ।
এখনো আরো ৮চি ষাড় গরু রয়েছে । বড় জাতের একটি গরু দাম হচ্ছে ১লাখ ৯০ হাজার টাকা তিনি বলেন ২ লাখ টাকার উপরে বিক্রি হতো গরুটি করোনা থাকা অবস্থায় বাজারে নেওয়া যাচ্ছে না তাই ৫০ হাজার টাকা কম দাম হচ্ছে । তিনি বলেন বর্তমান বাজার ব্যবস্থা চালু থাকলে এবং গরু খাদ্য এর দাম কম থাকলে লাভবান হওয়া যেতো তিনি আরও বলেন ২ সপ্তাহ আছে কোরবানি ঈদের এখন কেও খামার থেকে গরু কিনলে সুস্ত সবল পশু পাবেন। এবার তার ভালো লাভ না হলেও লোকসান গুনতে হয়নি । এভাবে নিজে ঘাসের চাষ করেছেন , নিজের পিতাকে সংঙ্গে নিয়ে দিনে রাতে পরিশ্রম করে খামার গড়ে তুলেছেন । তার জন্য তিনি লাভের অংশ একটু বেশি পাচ্ছেন বলে জানালেন ।