মোঃ ফিরোজ ফরাজী রাঙাবালি প্রতিনিধি পটুয়াখালী থেকে : রাঙ্গাবালী উপজেলার কোড়ালিয়া লঞ্চঘাট থেকে রাঙ্গাবালী লঞ্চঘাট ও বড়োবাইশদিয়ার তুলাতলী লঞ্চঘাট যাবার একমাত্র মাধ্যম এই নদিটি।
বিগত কয়েক যুগ থেকে এই রুটটি খুব জমজমাট ভাবে একতলা দুতলা সহ ছোটো বড়ো অনেক লঞ্চ এই নদি দিয়ে যাতায়াত করতো।
কিন্তু বর্তমানে নাব্যতা সংকটে নদিটি প্রায় বিলীনের পথে।
উপজেলা সদর সহ মোট তিনটি ইউনিয়নের জনগন ও মালামাল বহনের একমাত্র পথ এই নদিটি।
ছবিতে উল্লেখিত লঞ্চটি একতলার মধ্যে একদম ছোটো লঞ্চ (নাজিয়া) এই লঞ্চটি কোড়ালিয়া থেকে রাঙ্গাবালী লঞ্চঘাট হয়ে বড়োবাইশদিয়ার তুলাতলী লঞ্চঘাট পর্যন্ত জেতেই মিনিমাম ৫টি স্থানে আটকে যায়,,
আর পুরো নদিতে এভাবে প্রপেলরের নিচে পানির বদলে মাটি কাটতে কাটতে যেতে হয়।
দোতলা লঞ্চ গুলো বর্তমানে এই খালে ঢুকতে পারে না যার কারনে এলাকার বাহিরচর বাজার, খালগোড়া বাজার, পুলঘাট বাজার, নেতা বাজার, রাজার বাজার,
তুলাতলী বাজার, ও তকতাবুনিয়া বাজার সহ ছোটো বড়ো বেস কয়েকটি বাজার ব্যাবসায়ীদের কোড়ালিয়া ও ফেলাবুনিয়া ঘাট থেকে দিগুণ বারতি খরচ করে মালামাল বহন করতে হয়।
উল্যেখঃ অত্র উপজেলাটি জেলা ও বিভাগীয় সহর থেকে সরক পথে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন,,
তাই রাঙ্গাবালী উপজেলার স্বাধারন জনগনের স্বার্থে অত্র নদিটিকে খনন করে বড়ো লঞ্চ চলাচলের সুযোগ করে দেয়ার জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও এর সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ করা গেলো।
বিঃদ্রঃ সামনে তরমুজের সিজন আর রাঙ্গাবালী তরমুজে বিখ্যাত। এই তরমুজগুলো বেসিরভাগই খালগোড়া /রাঙ্গাবালী লঞ্চঘাট খেকে বড়ো লঞ্চে লোড করা হয়।