নিজস্ব প্রতিনিধি : পাবনা-৪,(আটঘরিয়া-ঈশ্বরদী) আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ নুরুজ্জামান বিশ্বাস এমপি বলেছেন, কেন শেখ হাসিনা নয়?
যে নেত্রী উন্নয়নের ফুটন্ত রোলমডেলে পৌঁছে দিয়েছে এদেশকে। যে নেত্রী মুক্তিযোদ্ধা ভাতা,স্বামীর পরিত্যক্ত ভাতাসহ সকল অসহায় মানুষকে সাহায্য করে যাচ্ছে। সেই নেত্রী আমাদের ছায়া,তাকে কেন নয়?
এই উন্নয়নের ধারাকে কেন বাধা সৃষ্টি করতে হবে,কেন ব্যাহত হবে? শেখ হাসিনা যদি ক্ষমতায় না আসে এদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।এদশের মানুষ যে সহযোগিতা পাচ্ছে এই সহযোগিতা থেকে আপনারা বঞ্চিত হবেন।
এই দেশ উন্নয়ন শীল দেশ হতে পারবে না।এদেশকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সুন্দর স্বাধীনতা এনে দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এই দেশের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য শেখ হাসিনাকে আবার একটা নৌকা মার্কার ভোট দেওয়ার আহবান জানান, যাতে আমাদের নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমান শোষন মুক্ত সোনারবাংলা গঠন করতে পারি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে,
বিশ্বের বুকে বাঙ্গালী জাতি মাথা উচু করে চলতে পারে। যাকেই শেখ হাসিনা মনোনয়ন দেন তাকেই আপনারা ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে প্রধামন্ত্রী করবেন ১৫ আগষ্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা গুলো বলেন।
আটঘরিয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা অডিটরিয়ামে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আটঘরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাকসুদা আক্তার মাসু।
বক্তব্য রাখেন আটঘরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: তানভীর ইসলাম। আটঘরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি)এএইচএম ফখরুল হোসাইন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও দেবোত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু হামিদ মোহাম্মদ মোহাইম্মিমুল হোসেন চঞ্চল,
আটঘরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আনোয়ার হোসেন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার জহুরুল হক। আলোচনা সভাটি সঞ্চালনায় ছিলেন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা রাজু আহমেদ।
দিবসটি উপলক্ষে সকাল দশটায় উপজেলা পরিষদ চত্তরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজবিুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা আওয়ামী লীগ,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্র, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,
যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্র লীগ, শ্রমিক লীগ সহ অঙ্গসহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা। সকল সরকারি,আধা-সরকারি,স্বায়ত্বশাসিত ভবন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,বেসরকারি ভবনসমুহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা।
আলোচনা শেষে রচনা,চিত্রাঙ্গন ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরুস্কার বিরতণ করা হয়। উক্ত আলোচনা সভায় উপজেলার প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।