মুজিবশতবর্ষে নকলায় গৃহহীন ৮৮ পরিবার পাচ্ছেন নতুন ঘর

ইউসুফ আলী মন্ডল , নকলা প্রতিনিধি :  শেরপুর জেলার  সর্বচেয়ে যোগাযোগে এগিয়ে থাকা নকলা উপজেলা ৬৮ বর্গ মাইল জায়গা নিয়ে অবস্থিত  যার আয়তন সীমা জনসংখ্যা অন্যন্য উপজেলায় চেয়ে লোকসংখ্যা বেশি দারিদ্রের  হারও বেশি ।  এই উপজেলাটি  ১৯৮১ সালে উপজেলা হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে পুর্নাঙ্গ উপজেলা হিসেবে ৩ জুলাই ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও যেখানে সরকার কর্তৃক খাস জমিতে গুচ্ছ গ্রাম নির্মাণ করলেও পাকা ঘর করে দেওয়া হয়নি  । বর্তমান সরকার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর  ঘোষনা গৃহহীন কেউ থাকবেনা সে অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুযায়ী নকলা উপজেলায়  ঘর পাবে গৃহহীনরা। সে অনুযায়ী উপজেলার সংসদ সদস্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেরা পিআই ও  গৃহহীনদের ঘর পৌঁছে দিতে বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। নকলা উপজেলার ১ নং গনপদ্দি ডিজিটাল ইউনিয়ন , ২ নং নকলা ইউনিয়ন  ,৩ নং উরফা ইউনিয়ন , ৪ নং গৌরদ্ধার ইউনিয়ন , ৫ নং বানেশ্বর্দী ইউনিয়ন, ৬ নং পাঠাকাটা ইউনিয়ন , ৭ নং টালকী ইউনিয়ন, ৮ নং চর অষ্টধর , ৯নং চন্দ্রকোনা ইউনিয়নে তিনটি স্তরের মাধ্যমে  ঘর করে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে । বাংলাদেশ দূর্যোগ ও ত্রান মন্ত্রনালয় , খোঁজ নিয়ে জানা গেছে , নকলা উপজেলায় গৃহহীনদের মাঝে ৩  লক্ষটাকা , ১ লাখ ৭১ হাজারটাকা  ও ১ লাখ টাকা করে ঘর নির্মাণ করে দিচ্ছে সরকার। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা  মো: জাহাঙ্গীর আলম জানান, বর্তমানে দূর্যোগ সহনীয়  ও গৃহহীন পরিবারকে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা হারে ব্যায় করে ৫৮ টি পরিবারকে ঘর করে দেওয়া হচ্ছে । ১লাখ ব্যায় করে ৩০ টি পরিবারকে ঘর করে দেওয়া হচ্ছে । মুজিব বর্ষের লক্ষ্য অনুযায়ী এসব কাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্বব হবে । প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো: জাহাঙ্গীর আলম নকলা শেরপুর জানান , মুজিবর্ষেই গৃহহীন পরিবার গুলো ঘর পাওয়ার আওতায় চলে আসবে এজন্য দ্রুত কাজ এগিয়ে চলছে, এজন্য  দিনে রাতে এলাকায় এলাকায় গিয়ে সরজমিনে তদারকি করা হচ্ছে । এ প্রসঙ্গে ৫ নংবানেশ্বর্দী  ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ মাজহারুল আনোয়ার মহব্বত অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিডি২৪ ভিউজ কে বলেন , মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও এলাকার সাবেক সফল কৃষিমন্ত্রী বর্তমান নকলা নালিতাবাড়ি আসনের সংসদ সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানাই।

নকলায় গৃহহীন ৮৮ পরিবার পাচ্ছেন নতুন ঘরমুজিবশতবর্ষ
Comments (0)
Add Comment