আমিরাতে ডিসেম্বরের মধ্যে বঙ্গবন্ধু স্কুলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

0

বিডি২৪ভিউজ ডেস্ক : মুজিববর্ষ উপলক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইমায় বঙ্গবন্ধু স্কুলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ডিসেম্বরের মধ্যেই হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে নির্মাণ করা এ স্কুল বিশ্বদরবারে বঙ্গবন্ধুর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের অনন্য উদাহরণ হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল দুবাইয়ের কনসাল জেনারেল বিএম জামাল হোসেন।

তিনি ২৯ আগস্ট রাস আল খাইমার বাংলাদেশ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন। বর্তমান সরকার প্রবাসীবান্ধব এবং বাংলা সংস্কৃতি বিকাশের সরকার।

সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র মিলনায়তনে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি আবুল ফজল। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাফর চৌধুরীর পরিচালনায় প্রধান বক্তা হিসেবে সমিতি ও স্কুলের ব্যাপারে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুছা।

বিশেষ অতিথি ছিলেন- সিআইপি ও আমিরাতের গোল্ডকার্ডপ্রাপ্ত আকতার হোসেন, বাংলাদেশ সমিতি শারজাহের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইসমাইল গণি, বাংলাদেশ ইংলিশ প্রাইভেট স্কুলের অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ সামাজিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র আজমানের আহবায়ক ইবরাহিম আফলাতুন, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মনছুর সবুর।

বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ গঠন এবং সোনার বাংলা বিনির্মাণে অবদান সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন প্রবাসী নেতাকর্মীরা। বক্তব্য রাখেন- সংগঠনের সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন মল্লিক, নারীনেত্রী কাজী গুলশান আরা, নিশাত জাহান নিশু, বাংলাদেশ সামাজিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র আজমানের সদস্য সচিব কামাল হোসেন সুমন, বাংলাদেশ সমিতি ফুজাইরাহের সাবেক সহ-সভাপতি তপন সরকার, বাংলদেশ সামাজিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উম আল কোয়াইনের সভাপতি সবুজ হাসান, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন আমিরাতের সিনিয়র সহ-সভাপতি নিজাম উদ্দিন।

এ সময় সমিতির পথচলা আর কমিউনিটির উন্নয়নে ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য রাখেন- সামাজিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, অর্থ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, দপ্তর সম্পাদক শাহাবুদ্দিন, ধর্ম সম্পাদক জয়নুল হক, ক্রীড়া সম্পাদক এমএ হামিদ, সহ-অর্থ সম্পাদক ইব্রাহিম কার্যনির্বাহী সদস্য মাঈনুদ্দিন মল্লিক, কার্যনির্বাহী সদস্য মুবিন গনিসহ অনেকে। অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে এক বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট নিহত সবার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়।

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশ করা হবে না.