নকলায় ৮ম শ্রেণির ছাত্রী কে গনধর্ষণ

0

ইউসুফ আলী মন্ডল, নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি : শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার চন্দ্রকোনা ইউনিয়নের চরমধুয়া নামাপাড়া ঘটনাটি ঘটেছে। জানাযায় ঐ গ্রামের রস্তম আলীর কন্যা ৮ম শ্রেণিতে অধ্যায়নরত । ৭ জুলাই দিনের বেলা সকাল সাড়ে ৯টায় পাশবর্তী এক গৃহ শিক্ষকের কাছ থেকে প্রাইভেট পড়ে নিজের বাড়ি যাওয়ার পথে চরমধুয়া নামাপাড়া রাস্তায় উৎ পেতে থাকা শাহিন মিয়া(২৫),শিবলু মিয়া (১৯), অপর আরো কয়েকজন সহযোগিকে নিয়ে রস্তুম আলীর কন্যাকে পথের মধ্যে গতিরোধ করে জোড় পূর্বক পাশের পাট ক্ষেতে নির্জন জায়গায় আটকিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করে।

পরে মেয়ের আত্মেচিৎকারে আশে পাশে থেকে পাশের পাট কাটা শ্রমিকরা এসে মেয়েটিকে উদ্দার করে। পরে ঘটনাটি জানাজানি হলে মেয়ের পিতা রস্তম আলী চন্দ্রকোনা থানায় এসে অভিযোগ দায়ের করে । পরে মেয়েটির জবানবন্দি রেকর্ড করেন চিপ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটড আদালত শেরপুর এর বিজ্ঞ বিচারক মামলা আকারে নেওয়ার জন্য ওসিকে নির্দেশ দেন। পরে শেরপুর জেলার নকলা থানার চন্দ্রকোনা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মো: সাইদুল ইসলাম খান । গত ৭ জুলাই চন্দ্রকোনা থানায় একটি মামলা নথিভুক্ত করেন। মামলা নং ৩, তারিখ- ০৭/০৭/২০২১ইং , নারী শিশু নির্যাতন আইনের ৯ (৪)(খ) ৩০ ধারা । এই মামলার তদন্তকারী এস আই সাইদুল ইসলাম খান বলেন, মামলাটি গ্রহণ করা হচ্ছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে । তবে তিনি বলেন ধর্ষনের চেষ্টা করা হয়েছে। এই মামলায় নির্যাতিত মেয়ের মেডিকেল রিপোর্ট প্রয়োজন নাই। অপর দিকে মেয়ের পিতা রস্তম আলী জানান, আমার মেয়েকে ধর্ষণ ও হত্যা করার চেষ্টা করেছে আসামীরা । অপরাধী কয়েকজন থাকলেও এই মামলায় দুইজনকে দেখানো হয়েছে । একজন হলেন শাহিন মিয়া(২৫) পিতা দুদু মিয়া উরফে গরম ,সাং চক্কারচর থানা-শেরপুর সদর ,জেলা-শেরপুর। শিবলু মিয়া (১৯) পিতা কুবেদ আলী সাং চরমধুয়া নামাপাড়া নকলা, শেরপুর।

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশ করা হবে না.