ডোমারে হাটগুলোতে অতিরিক্ত টোল আদায়ের অভিযোগ

0

সত্যেন্দ্রনাথরায় ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি : নীলফামারী ডোমারে বোড়াগাড়ী, বসুনিয়া, আমবাড়ি হাটে, টোল আদায়ের বিরুদ্ধে সরকারের নিয়মকে বৃদ্ধাগুলি দেখিয়ে ক্রেতা ও বিক্রেতার কাজথেকে ২ গুনেরও বেশী অর্থ আদায় করছে ইজারাদারেরা, হাটে টাঙ্গানো নেই টোল আদায়ের মুল্যতালিকা । সরজমিনে গিয়ে বসুনিয়া হাটে গরু বিক্রেতা / ক্রেতা সোনাহার মালচন্ডি সকাল রায় ছেলে নিপেন রায় এর কাজথেকে জানাযায়, সে দুইটিগরু বিক্রি করে এবং নতুন আর একটি,গরু ক্রয়করে তাকে গরু বিক্রী রসিদ বাবদ গুনতে হয় ৫০০ শতটাকা, আবার রসিদে উল্লেখ নেই, এমদাদুলের ছেলে আমিরআলি গরু বেপাড়ী বলেন ভাই হাটে কোথাও চার্টনেই, বোড়াগারী হাটে গিয়েও একই অবস্থা, ধর্মপাল ইউনিয়নের তমিজ উদ্দিনের ছেলে আলম জানান গরু কিনলে রসিদ দেয় কিন্তুু টোল মুল্য লেখা থাকে না, শুধু মোটদাম লেখা থাকে, কিন্তু ইজারাদার গরু বাবদ সরকার কতকরে টাকা নিচ্ছে তারও কোন উল্লেখ নেই ।

সরকারের নির্ধারিত মুল্য তালিকায় গরু ২১০ টাকা, মহিশ ২১০টাকা, ছাগল ৯০টাকা, সাইকেল ৪৫ টাকা, কিন্তু ক্রেতা বিক্রেতার কাজথেকে দুইগুনের চেয়েও বেশী টোল আদায় করা হচ্ছে। পাঙ্গা ৩নংওয়াডের রহিম উদ্দিনের ছেলে ছাগল ক্রয়করে তাকে রসিদ বাবদ দিতেহয় ১৫০টাকা, বিক্রেতাকেও গুনতে হয় ১০০টাকা। অপর দিকে আমবাড়ি হাটের লিখিত অভিযোগ দায়ের করে নাম না প্রকাশে কিছু ব্যক্তি। মুঠোফোনে বোরাগাড়ি ইজারাদার এমদাদুল হক এরসাথে কথাহলে জানান চার্টের তালিকা টানানো ছিল বৃস্টিবাদলে ভেঙ্গেগেছে, ডোমারের তিনটি হাটের একই অবস্থা। এ বিষয়ে ডোমার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিনা শবনম এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে বলেন সরকারের নিয়মের বাইরে কোন ইজারাদার যেতে পারবেনা, কেউ যদি অনিয়ম করে তথ্যপ্রমান পেলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আপনি এগুলোও দেখতে পারেন

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশ করা হবে না.